পৃষ্ঠাসমূহ

রবিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২০

Geniocracy : GOVERNMENT OF THE PEOPLE, FOR THE PEOPLE AND BY THE GENIUSES.

 
বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে একজন চতুর্থশ্রেণীর চাকুরী প্রার্থীকেও একটি নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রদর্শন করতে হয় ও পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়।কিন্তু একজন জনপ্রতিনিধিকে কোনরকই শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রদর্শন করতে হয়না বা কোন পরীক্ষার সম্মুখিন হতে হয় না- এই বিষয় আমার আশৈশব ভাবনায় নাড়া দিয়েছে।

এই জিনিসটি গনতন্ত্রের আগে রাজতন্ত্রের ক্ষেত্রেও একইভাবে দেখা গেছে। মূলত শিক্ষা ও জ্ঞান সবচেয়ে জরুরী ও ধর্তব্যের বিষয় হলেও রাষ্ট্রনায়ক, রাজা বা জনপ্রতিনিধিদের শিক্ষা ও জ্ঞানের পরীক্ষা দিতেই হয়না বলতে গেলে।
আবার চলমান গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সুষ্ঠু বিবেচনা পূর্ণ রায় দেয়ার চেয়ে বরং সেন্টিমেন্ট নামক মানসিকতা আম জনতার মধ্যে প্রাধান্য পেয়ে থাকে বেশি। এই আমেরিকান নির্বাচনেও তার ছাপ স্পষ্ট।
...
বহু তো হলো পৃথিবীতে রাজতন্ত্র , মোটামুটি কিছু প্রিমিটিভ অঞ্চল ব্যতিত রাজতন্ত্র পৃথিবীতে অচল ; সমাজতন্ত্রও তেমন বেইল পায়নি জগতে নানান কারণে, উত্তর কোরিয়া বা চায়নার মত কিছু দেশ সমাজতন্ত্র ধরে রাখলেও তার মধ্যে জোরজবরদস্তির ছাপ স্পষ্ট।
অন্যদিকে গনতন্ত্রও অনেক সময় পেরিয়ে অনেক লুপ হোল দেখিয়ে বিকল্প তন্ত্রের অভাবে এখনও জেগে আছে...
যদিও নানান রিফর্ম সারা দুনিয়া জুড়েই গনতন্ত্রের মধ্যে চলছে। যেমন- সোস্যাল ডেমোক্রেসি।
কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিপ্রায় হচ্ছে এই ২০২০ সালে এসে সময় এসেছে মেরিটোক্রেসি ( meritocracy - a society governed by people selected according to merit.) বা আরেকটু জোড়ে লাফ দিয়ে জিনিওক্রেসি (Geniocracy is a kind of government. In this system, very intelligent people, geniuses, control the country. Supporters of this kind of government believe that if the smartest people rule, it will be good for the people. Scientists and sociologists would run the country using their good ideas.)
এর দিকে ধাবিত হবার।
একদম যে লাফ কেউ দিচ্ছে না তা নয়। কানাডার বর্তমান কেবিনেটে জাস্টিন ট্রুডো অনেকটাই ঐ মেরিটোক্রোসি ফলো করেছেন বলে অনেকে মনে করে থাকে।
GOVERNMENT OF THE PEOPLE, FOR THE PEOPLE AND BY THE GENIUSES.

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন