#SakibAlHasan গ্রাজুয়েসন সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট নিয়েছে গত ১৯শে মার্চ AIUB থেকে। এইটারে নিউজ করতে গিয়ে কতিপয় মিডিয়া দেখলাম ‘১৪ বছর পর’ এই শব্দ দুইটা হাইলাইট করছে শিরোনামে … মানে কতিপয় সাংবাদিক ধরেই নিয়েছে শিরোনামে ধাক্কা মারা শব্দ না থাকলে বাংগালি পড়ে না।
নাও পড়তে পারে ! আমার কাছে ডাটা নাই।
মোদ্দা কথা, একাডেমিক ডিগ্রী হইলো কর্ম নামক সাকসেসের দরজা ।
তো কেউ যদি সেই সাকসেসের দরজা ডিগ্রী ছাড়াই পার হইয়া যায় তাইলে তার ডিগ্রী দিয়া কি হইবো ? গালভরা একটা নিউজ ছাড়া আর কি?
অনেক আগে এক বিখ্যাত বাংলাদেশি প্রবীণ ডিগ্রীবিহীন প্রয়াত শিল্পপতির কাছাকাছি গিয়া দেখি তার চারপাশে মোটা মোটা ডিগ্রীধারী তোষামোদে ব্যস্ত, কারণ ঐ ব্যাবসায়ী তাগোর মাই -বাপ, নেমক মানে লবন দাতা । তারমানে একজন ডিগ্রীবিহীন ব্যাবসায়ী এন্টারপ্রানিউর হিসাবে কেবল সাকসেসফুলই নয় সে ডিগ্রী ধারীদের আরোধ্য কর্মও যোগান দিছে…
সেই কারণে ঐ রকম ব্যবসায়ীগণকে রাষ্ট্রই অনারারি ‘ব্যাচেলর অব এন্টারপ্রানিউর’ ডিগ্রী হাতে ধরাই দিলেই তো হয় যদি ডিগ্রীর এত কদর!
তেমনি সাকিব আল হাসানকে রাষ্ট্র ‘ব্যাচেলর অব স্পোর্টস’ বা সাথে
‘মাষ্টার্স ইন ক্রিকেট’
ধরায়ে দিলেই তো ভালো হয় ।
যার কাগুজের বিবিএ ডিগ্রী দরকারই নাই , তার ডিগ্রী নিয়া এত মাতিয়া যাওয়ার কিছু নাই । কিছু মানুষ কাগুজে ডিগ্রীর অনেক বাইরে গিয়াও বিশাল সফল …
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ কাগুজে ডিগ্রী এবং ডিগ্রীর দ্বারা কর্ম করে সফলতা পাওয়ার রাস্তাই সবচয়ে সহজ ও রিস্ক ফ্রি)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন